- সরকারি দাবী পাওনা আদায় আইন মোতাবেক বকেয়া দাবী আদায়ের রিকুইজিশন প্রপ্তির পর সার্টিফিকেট কেস শুরু করা।
- সরকারি বকেয়া পাওনা আদায় করার ব্যবস্থা করা।
- কমিশনার অফিসে মাসিক ও বার্ষিক রিপোর্ট দেয়া।
- খাতকের স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক, বিক্রয়, নিলাম ইত্যাদির মাধ্যমে বিক্রয় অথবা খাতককে গ্রেপ্তার করে সিভিল জেলে আটক রেখে বকেয়া পাওনা আদায় করা হয়।
- শাখা সংক্রান্ত বিবিধ কার্যক্রম।
জেনারেল সার্টিফিকেট শাখা কর্তৃক সম্পাদিত সেবা সমূহঃ
ক্রঃনং |
সেবার নাম |
সেবা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া |
সেবা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় সময় |
০১ |
কৃষি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, কর বিভাগ, কাস্টম এন্ড এক্সাইজ, বাংলাদেশ রেলওয়ে গর্ণপূর্ত ও রক্ষণা বেক্ষণ, সড়ক ও জনপথ এবং সরকারী সকল প্রতিষ্ঠানের বকেয়া দাবী সংক্রান্ত সার্টিফিকেট মামলা সমূহঃ |
১। উক্ত মামলা সমূহ দায়ের করার সময় নির্ধারিত ফরমে অর্থাৎ পি.ডি.আর এ্যাক্টর ৪ ও ৬ ধারা এবং ৫নং ধারা ফরম পূরণ করে জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদন করতে হবে। (ফরম সমূহ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে পাওয়া যায়) মামলা দাখিলের সময় নিম্ন বর্ণিত হারেমোট দাবীকৃত টাকার উপর কোর্ট ফি ও প্রসেস ফি দাখিল করতে হবে। ১-১০০০০/-১০% ১০,০০১- ২০,০০০/-৮% ২০,০০১- ৫০,০০০/-৬% ৫০,০০১- ১,০০,০০০/-৩% ১,০০,০০১- ২,০০,০০০/-২%
২,০০,০০০ টাকার অতিরিক্ত টাকার জন্য ১% করে। সর্বোচ্চ কোর্ট ফি ২৫,০০০/- টাকার উর্দ্ধে নয়। প্রসেস ফি বাবদ ৫৬/-টাকা
২। সরকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মামলার বকেয়া দাবী পরিশোধের পর খাতরেক নিকট থেকে কোর্ট ফি ও প্রসেস ফি আদায় পূর্বক মামলা ষ্পিত্তি করা হয়। |
১। মামলা দায়েরের পর সরকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ৭ ধারা নোটিশ এবং ব্যাংক সমূহের ক্ষেত্রে ১০(ক) ধারা নোটিশ খাতকের বরাবরে ১(এক) মাস সময়ের মধ্যে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়।
২। পরবর্তীতে পি.ডি. আর এ্যাক্ট-এর বিধান মতে মামলার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। |
0
0
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস