Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Title
ভূমি অধিগ্রহণ শাখা(৩),চট্টগ্রাম
Citizen Service

ক্র. নং

সেবার নাম

সেবা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া

সেবা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় সময়।

০১।

স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ

স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর আওতায় অধিগ্রহণ কার্যক্রমের ধারাবাহিকতাঃ

অধিগ্রহণ প্রস্তাব গ্রহণঃ

সম্ভাব্যতা যাচাই ২১ দিনের মধ্যে জেলা ভূমি বরাদ্দ কমিটি/কেন্দ্রীয় ভূমি বরাদ্দ কমিটিতে উপস্থাপন ও অনুমোদন লাভ।

ক) জেলা/কেন্দ্রীয় ভূমি বরাদ্দ কমিটির অনুমোদন লাভের পর অধিগ্রহণ কার্যক্রম গ্রহণ কল্পে এল.এ মামলা সৃজন।

খ) অধিগ্রহণের ঘোষণা অর্থাৎ ৩ ধারামতে নোটিশ প্রদান, জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি ও প্রত্যাশী সংস্থার প্রতিনিধির সমন্বয়ে যৌথ তদন্ত ও ফিল্ড বুক তৈরী।

গ) ৩ধারা নোটিশের বিপরীতে ১৫ দিনের মধ্যে আপত্তি গ্রহণ ও শুনানী ।

ঘ) ১৫ দিনের মধ্যে আপত্তি পাওয়া না গেলে চূড়ান্ত অনুমোদন-৪(৩) ধারামতে সিটি কর্পোরেশন এর বাইরে ৫০ বিঘা পর্যন্ত জেলা প্রশাসক অনুমোদন করেন।

ঙ) ৫(১) ধারামতে বিভাগীয় কমিশনার চূড়ান্ত অনুমোদন প্রদান করে ১৫ দিনের মধ্যে প্রস্তাব ফেরত প্রদান করেন  এবং ভূমি মন্ত্রণালয় ৯০ দিনের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদান করে নথি ফেরত প্রদান করেন।

চ) ৪(১) ৫(১) ধারামতে অধিগ্রহণকৃত প্রস্তাব চূড়ান্ত অনুমোদনের পর ৬ ধারা মতে স্বত্ত্ব সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নোটিশ প্রদান ও ১৫ দিনের মধ্যে আপত্তি শুনানী।

ছ) ৬ ধারা নোটিশ প্রদান পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে অধিগ্রহণ প্রস্তাবিত জমিও স্থিত, অবকাঠামো , গাছপালা, ইত্যাদির মূল্য সংগ্রহ ও প্রাক্কলন প্রাপ্তির ৬০ দিনের মধ্যে প্রত্যাশী সংস্থা কর্তৃক প্রাক্কলিত অর্থ জমাদান ।

জ) রোয়েদাদ তৈরী, রোয়েদাদ অনুমোদন রোয়েদাদ মতে ক্ষতিপূরণের অর্থ প্রদানের জন্য ৭ ধারা নোটিশ প্রকাশনা, জারী ও ক্ষতিপূরণ বিতরণ।

অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় ৩ ধারা মতে নোটিশ জারীর ১৫ দিনের মধ্যে এবং ৬ ধারা মতে সর্ব সাধারণ যথক্রমে অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে ও স্বত্ত্ব সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিজে বা কৌসুলীর মাধ্যমে আপত্তি দাখিল করতে পারবেন এবং ১৫ দিন এর মধ্যে শুনানী নিয়ে প্রয়োজনীয় দলিলপত্র নিষ্পত্তি করা এবং ৭ ধারা নোটিশ জারীর পর রোয়েদাদ মতে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিগণকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হয়। 

০২।

১৯৮২ সনের স্থাবর সম্পত্তি হুকুম দখল অধ্যাদেশ ২নং এর অংশ -৩মতে অস্থায়ী হুকুম দখল (রিকুইজিশন)

ক) ১৯৮২ সনের হুকুম দখল অধ্যাদেশ  পার্ট-।।। এ বর্ণিত নিয়মানুসারে নিম্ন প্রক্রিয়ায় রিকুইজিশন অর্থাৎ অস্থায়ী হুকুম দখল প্রক্রিয়ায় সম্পাদন করা হয়।

খ) প্রস্তুতকৃত প্রাক্কলন প্রত্যাশী সংস্থার বরাবরে প্রেরণ।

গ) প্রাক্কলিত অর্থ প্রাপ্তিও নথি খাতে জমাদান।  

ঘ) ক্ষতিপূরণ বিবরণ ।

অধ্যাদেশের ১৮/৩ ধারামতে সাধারণভাবে ২ বছরের জন্য সম্পত্তি রিকুইজিশন করা যায় ২৪ নং অনুচ্ছেদের বর্ণনামতে প্রয়োজনীয় সময় অবহিত হওয়ার পর রিকুইজিশনকৃত সম্পত্তি মূল মালিককে ফেরত প্রদানের বিধান রয়েছে। ১৮/৩ উপ-ধারামতে ২বছর অধীক সময় সরকারের অনুমোদনক্রমে সময় বৃদ্ধি করা যাবে।

স্বত্ত্ব সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিজে অথবা কৌসুলীর মাধ্যমে আপত্তি দাখিল করতে পারেন। যথাশীঘ্রই সম্ভব শুনানী নিয়ে আপত্তি করা হয়। তবে এক্ষেত্রে কোন সময় সীমা নির্ধারিত নাই।

০৩।

এল.এ মামলার প্রয়োজনীয় অংশের সরবরাহ

রেকর্ড ম্যানুয়েল অনুসারে এল.এ মামলার প্রয়োজনীয় অংশের স্বত্ত্ব সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ক্ষতিপূরণের রোয়েদাদ দাগ সূচী ইত্যাদি বিষয়ে সংবাদ সরবরাহের বিধান রয়েছে।

রেকর্ড ম্যানুয়েল অনুসারে মোহাফেজখানার মাধ্যমে সর্ব সাধারণকে চাহিত সংবাদ সরবরাহ করা হয়। তবে এক্ষেত্রে কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা নাই।


Current Project

0


Duties

প্রত্যাশী সংস্থার জন্য আবশ্যকীয় ভূমি অধিগ্রহণ করা এবং গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করার ব্যবস্থা করা।
- অধিগ্রহণের পূর্বে আবশ্যকীয় তদন্ত করা।
- ক্ষতিপূরণ ধার্য করা।
- ভূমি অধিগ্রহণের জন্য মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেয়া।
- বাড়ি ঘর রিকুইজিশন করা।
- সরকারি অফিস ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য জমি বরাদ্দ করা।
- অধিগ্রহণকৃত ভূমি আবশ্যক ক্ষেত্রে মালিকদের প্রত্যর্পণ সম্পর্কিত কাজ।
- ভূমিঅধিগ্রহণ সংক্রান্ত যে কোন জটিলতা নিরসনে বিধি মোতাবেক কার্যক্রম গ্রহণ করা।
- শাখা সংক্রান্ত বিবিধ কার্যক্রম।


Contact
ভূমি হুকুম দখল শাখা(৩)জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, চট্রগ্রাম।