ক্রমিক নং |
সেবার নাম |
সেবা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া |
বাস্তবায়ন সময়সীমা |
১. |
ওয়াকফ কার্যক্রম |
১. ওয়াকফ সম্পত্তি তালিকাভূক্তির জন্য ওয়াকফ প্রশাসক কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে যথাযথভাবে তথ্য সন্নিবেশিত করে আবেদন করতে হয়। তারপর ওয়াকফ প্রশাসক উক্ত বিষয়ে ওয়াকফ অধ্যাদেশ,১৯৬২এর ৪৭(৫) ধারা মোতাবেক তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য অত্র কার্যালয়কে অনুরোধ করেন। এ সম্পর্কিত সম্মত্তি রক্ষনাবেক্ষণসহ প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক কার্যক্রম অত্র শাখার মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়ে থাকে। ২.ওয়াকফ তালিকাভূক্তির ব্যাপারে ওয়াকফ প্রশাসক,ঢাকা হতে প্রাপ্ত আবেদন মতে সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর মাধ্যমে তদন্ত করে প্রতিবেদন ওয়াকফ প্রশাসক,ঢাকা বরাবরে প্রেরণ করা হয়। উক্ত জমি/ সম্পত্তিতে সরকারের কোন স্বার্থ আছে কিনা, এপি/ভিপি কিনা ইত্যাদি বিষয় উল্লেখ করে ওয়াকফ প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন প্রেরণ করা হয়। ৩. ওয়াকফ সম্পত্তি হতে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ করার জন্য ওয়াকফ প্রশাসক, ৬৪(১) ধারামতে অত্র কার্যালয়ে অনুরোধ জানানোর পর ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা হয়। |
সহকারী কমিশনার(ভূমি) হতে প্রতিবেদন পাওয়ার ০৭(সাত) দিনের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়।
তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার ৩০দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হয়।
|
২. |
এস,এফ,ডি (আমমোক্তারনামা) |
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক সত্যয়নকৃত ও সংশ্লিষ্ট দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের এ্যামবেসী দ্বারা স্বাক্ষরিত ও বিজ্ঞ কৌশলীর মাধ্যমে ওকালতনামাসহ দাখিলকৃত আমমোক্তারনামায় বিধিমতে অাঁঠালো ষ্ট্যাম্প সংযুক্ত করা হয়। ষ্ট্যাম্প আইনের ১৮ ধারা মোতাবেক বাংলাদেশে আসার ০৩ মাস সময়ের মধ্যে হলে আবেদনকারীকে ২০০/-(দুই শত) টাকার অাঁঠালো স্ট্যাম্প সংযোজন করার জন্য সোনালী ব্যাংকে উক্ত টাকা জমা প্রদান করতে হয়। আবেদনকারী কর্তৃক উক্ত টাকার সমপরিমান অাঁঠালো স্ট্যাম্প ট্রেজারী হতে সংগ্রহ করে অত্র শাখায় জমা প্রদান করলে ষ্ট্যাম্পটি আমমোক্তারনামায় সংযোজন করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর পূর্বক আবেদনকারীকে মূল আমমোক্তারনামাটি ফেরত প্রদান করা হয়। যদি আমমোক্তারনামাটি বাংলাদেশে আসার ০৩(তিন) মাস সময়সীমার উর্দ্ধে হয় তাহলে স্ট্যাম্প আইনের ৩৩,৩৪,৩৫ ও ৪০ ধারা মোতাবেক অতিরিক্ত ২২০০/- (দুই হাজার দু্ই শত) টাকা অতিরিক্ত ফি বাবদ প্রদান করতে হয় । |
এ সংক্রান্ত কার্যক্রম ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। |
৩. |
মানিলেন্ডিং |
মানিলেন্ডিং বা বন্ধকী লাইসেন্স প্রদানের জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র সহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন গ্রহণ করা হয়। 1) ০২(দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি 2) জাতীয়তা সনদপত্র 3) ব্যাংক সলভেন্সী সনদ 4) ১৫০/- টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অংগীকারপত্র 5) ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি |
এ সংক্রান্ত কার্যক্রম ১০ (দশ) দিনের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। |
৪. |
ভেন্ডার লাইসেন্স |
ভেন্ডার লাইসেন্স প্রদানের জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র সহ আবেদন গ্রহণ করা হয়। 1) ০২(দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি 2) জাতীয়তা সনদপত্র 3) ব্যাংক সলভেন্সী সনদ 4) ১৫০/- টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অংগীকারপত্র 5) ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি আবেদনকারীর প্রাক-পুলিশী তদন্ত এবং সংশ্লিষ্ট এলাকার সাব-রেজিস্ট্রার হতে প্রাপ্ত তদন্ত প্রতিবেদন এর ভিত্তিতে প্রয়োজনীয়তা সাপেক্ষে বিধি মোতাবেক ভেন্ডার লাইসেন্স ইস্যূ করা হয়।
|
এ সংক্রান্ত কার্যক্রম সংশ্লিষ্টদের নিকট থেকে প্রতিবেদন পাওয়ার পর লাইসেন্সের প্রয়োজনীয়তা সাপেক্ষে ১মাস হতে ০৩ মাসের মধ্যে এ কার্য সম্পাদন হয়ে থাকে। |
0
০১। সরকারি স্বার্থসম্বলিত দেওয়ানি মামলা তদারকি।
০২। রাজস্ব মামলা বিষয়ক কাজ।
০৩। নষ্ট স্ট্যাম্পের মূল্য ফেরত সংক্রান্ত কাজ।
০৪। ওয়াক্ফ/দেবোত্তর সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা
০৫। স্থাবর সম্পত্তির ওপর ডিক্রি জারির জন্য কালেক্টরকে প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগ।
০৬। রিপোর্ট রিটার্ন প্রেরণ।
০৭। বিবিধ।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS